পৃষ্ঠাসমূহ

Translate

আমাদের সাইটে আপনাকে স্বাগতম। আমাদের সাইটের ডিজাইন এর কাজ চলছে। এবং নিয়মিত পোস্ট হচ্ছে। যে কোন প্রয়োজনে আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। যোগাযোগ এর জন্য Email করুন এই ঠিকানায়ঃ mdrommanulislam@gmail.com ধন্যবাদ।

  • Our Mobile Application

    এক দেশ এক অ্যাপ, একটি অ্যাপ এর ভিতরে আমরাই আপনাকে দিচ্ছি আপনার প্রয়োজনীয় সব ওয়েব পেজের লিঙ্ক। তাই আপনার সুবিধার্থে অবশ্যই অ্যাপটি ডাউনলোড করে রাখতে পারেন

  • Facebook Page:

    আমাদের সাথে ফেসবুকে যুক্ত হতে Slide এ Click করুন

  • Smart Touch YT

    This is our YouTube chanel, please subscribe ...

শনিবার, ৮ এপ্রিল, ২০২৩

আমরা কেন যেন মানুষের চলে যাওয়া মেনে নিতে পারি না ...

আমরা কেন যেন মানুষের চলে যাওয়া মেনে নিতে পারি না ...

আমরা কেন যেন  মানুষের চলে যাওয়া  মেনে নিতে পারি না ...

"আমরা কেন যেন মানুষের চলে যাওয়া মেনে নিতে পারি না ...

আমাদের মনে হয়, সবই

ঠিকঠাক আছে, তবুও

কেন মানুষ চলে যাবে?

একটা মানুষ কেন চলে

যায়? কখন চলে যায়?

খুব সহজ কথায় যদি

বলি, একটা মানুষ যখন

বিশ্বাস করতে শুরু করে

যে সে আমার সাথে ভালো

থাকবে না, ঠিক তখনই

সে চলে যায় !!

কিংবা একটা মানুষ যখন

বিশ্বাস করতে শুরু

করে, আমার সাথে সে

যতটা ভালো আছে, অন্য

কোন একটা জায়গায়

কিংবা অন্য কোন একটা

মানুষের সাথে সে এর

চেয়েও বেশি ভালো

থাকবে ... তখনই সে চলে

যায় !!

আমরা কি কারো চলে

যাওয়া ঠেকাতে পারি?

আটকে রাখতে পারি?

নাহ ... একটা মানুষের

জন্য আমরা অনেক কিছু

করতে পারি ... অনেক

স্যাক্রিফাইস করতে

পারি, অনেক সাপোর্ট

দিতে পারি ... হাত ধরে

কিংবা কাঁধে হাত রেখে

অনেকটা পথ হাঁটতে

পারি ... সুখ দুঃখ ভাগ

করে নিতে পারি ...

তাকে সমস্ত কিছু

উজাড় করে দিতে পারি

... কিন্তু তারপর?

দিনশেষে একটা মানুষ

কি বিশ্বাস করবে - তা

আমি বদলাতে পারি না !!

দিনশেষে একটা মানুষের

ভালোলাগার জায়গাটা

কোটি টাকা দিয়েও

আমি কিনতে পারি না

... সম্ভব না !!

কারো চলে যাওয়া

ঠেকানোর ক্ষমতা

আমার নেই ... আমি আমার

জায়গা থেকে আমার মত

চেষ্টা করতে পারি ...

কিন্তু ঐ মানুষটা যদি

বিশ্বাস করতে শুরু

করে, আমার সাথে সে

ভালো নেই ... আমার

কোন চেষ্টা, কোন

স্যাক্রিফাইস, কোন

কথা, কোন শব্দ, কোন

অনুরোধ, কোন কান্না -

কোন কিছুই তাকে

স্পর্শ করতে পারবে না !!

না

মানুষকে জোর করে

আটকে রাখা যায় না ...

দিনশেষে মানুষ তার

ভালোলাগার জায়গায়

কোন না কোনভাবে ছুটে

যাবেই ... আর যদি

কাউকে জোর করে

আটকে রাখি, সে

প্রতারণা করবে, হয়

নিজের অনুভূতির সাথে

নাহয় আমার সাথে !!

ঠিক যে মুহুর্ত থেকে

আমি কাউকে আটকে

রাখছি, আমি তাকে

হারিয়ে ফেলছি ...

হয়তো চোখের সামনে

রক্ত-মাংসের একটা

মানুষ দাঁড়িয়ে আছে,

কিন্তু সে মানুষটাকে

আমি খুঁজে পাচ্ছি না ...

সে অন্য কোথাও হারিয়ে

গেছে ... আর আমি তাকে

হারিয়ে ফেলেছি !!

ভেতরে ভেতরে মরে

যাওয়া কত শত মানুষ

আশপাশটায় পৃথিবীর

নিয়মে বেঁচে আছে - তার

হিসেব কেউ জানে না ...

কেউ চলে গিয়ে ভালো

নেই, কেউ চলে যেতে না

পেরে ভালো নেই আর

কেউ কারো চলে

যাওয়াতে ভালো নেই ...

এলোমেলো জটিল সব

হিসেব নিকেশগুলো

শেষমেশ ভালো না থাকার

মিছিলে খুব যত্ন করে

মিলে যায় ... মিলেমিশে

একাকার হয়ে যায়!"""


THE END

তারাবি নামাজের নিয়ত দোয়া ও মোনাজাত

প্রতীকী ছবি

প্রতীকি ছবিঃ

ইবাদতের বসন্তকাল পবিত্র মাসে রমজান। এ মাসে প্রত্যেক ইবাদতের সওয়াব কয়েকগুণ। রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘রমজান মাসে যে ব্যক্তি একটি নফল আদায় করলো সে যেন অন্য মাসে একটি ফরজ আদায় করলো। আর যে এ মাসে একটি ফরজ আদায় করলো সে যেন অন্য মাসের ৭০টি ফরজ আদায় করলো। (শুআবুল ঈমান : ৩/৩০৫-৩০৬)


এ মাসে মুসলমানরা ব্যাপকভাবে যেসব ইবাদত করে থাকে তার একটি হলো তারাবি নামাজ। তারাবি নামাজের বিশেষ ফজিলত রয়েছে। আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিজে তারাবি পড়ার প্রতি উৎসাহিত করেছেন। এক হাদিসে তিনি বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি ঈমানের সঙ্গে ও পরকালের আশায় রমজানের রাতে কিয়ামুল লাইল (তারাবি) আদায় করবে, তার অতীতের পাপ মার্জনা করা হবে।’ (নাসায়ি, হাদিস : ২২০৫)


তারাবির নামাজ


রাতের বিশেষ এই নামাজে ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের অনেকেই অংশ গ্রহণ করেন। তারাবিকে ঘিরে দেশের মসজিদগুলোতে উপচেপড়া ভিড় লক্ষ করা যায়। সাধারণ মুসলমানদের সুবিধার্থে তারাবি নামাজের নিয়ম, নিয়ত, দোয়া ও মোনাজাত তুলে ধরা হলো-


তারাবি নামাজ পড়ার নিয়মঃ


এশার ফরজ নামাজ পড়ার পরে তারাবি নামাজ পড়তে হয়। তারাবি নামাজ দুই রাকাত করে পড়া হয়। প্রত্যেক দুই রাকাতের পর সালাম ফেরানো হয়। এভাবে চার রাকাত পড়ার পরে কিছুক্ষণ বিশ্রাম নেওয়া হয়। এসময় বিভিন্ন তাসবিহ-তাহলিল পড়া উত্তম।




তারাবি নামাজের নিয়তঃ


প্রত্যেক আমলের জন্য নিয়ত করতে হয়। তারাবি নামাজের জন্যও নিয়ত করা হয়। নিয়ত মনে মনে বাংলাতেও করা যায়। আমাদের দেশের প্রচলিত তারাবির আরবি নিয়তটি হলো-
نَوَيْتُ اَنْ اُصَلِّىَ للهِ تَعَالَى رَكْعَتَى صَلَوةِ التَّرَاوِيْحِ سُنَّةُ رَسُوْلِ اللهِ تَعَالَى مُتَوَجِّهًا اِلَى جِهَةِ الْكَعْبَةِ الشَّرِيْفَةِ اللهُ اَكْبَرْ
উচ্চারণ: নাওয়াইতু আন উসাল্লিয়া লিল্লাহি তায়ালা, রাকাআতাই সালাতিত তারাবি সুন্নাতু রাসূলিল্লাহি তায়ালা, মুতাওয়াজ্জিহান ইলা জিহাতিল কাবাতিশ শারিফাতি, আল্লাহু আকবার।
অর্থ : আমি কেবলামুখী হয়ে দুই রাকাত তারাবি সুন্নত নামাজের নিয়ত করছি; আল্লাহু আকবার।
তারাবি নামাজের নিয়ত আরবিতে করা আবশ্যক বা বাধ্যতামূলক নয়। বাংলাতেও এভাবে নিয়ত করা যাবে যে, ‘আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য তারাবি -এর দুই রাকাত নামাজ কেবলামুখী হয়ে (জামাত হলে- এ ইমামের পেছনে) পড়ছি- (اَللهُ اَكْبَر) আল্লাহু আকবার।







তারাবি নামাজের দোয়াঃ


তারাবি নামাজে প্রতি চার রাকাত পর বিশ্রাম নেওয়া হয়। এ সময় একটি দোয়া পড়ার প্রচলন রয়েছে আমাদের দেশে। প্রায় সব মসজিদের মুসল্লিরা এই দোয়াটি পড়ে থাকেন। দোয়াটি হলো- 
سُبْحانَ ذِي الْمُلْكِ وَالْمَلَكُوتِ سُبْحانَ ذِي الْعِزَّةِ وَالْعَظْمَةِ وَالْهَيْبَةِ وَالْقُدْرَةِ وَالْكِبْرِيَاءِ وَالْجَبَرُوْتِ سُبْحَانَ الْمَلِكِ الْحَيِّ الَّذِيْ لَا يَنَامُ وَلَا يَمُوْتُ اَبَدًا اَبَدَ سُبُّوْحٌ قُدُّوْسٌ رَبُّنا وَرَبُّ المْلائِكَةِ وَالرُّوْحِ
উচ্চারণ : ‘সুবহানা জিল মুলকি ওয়াল মালাকুতি, সুবহানা জিল ইয্যাতি ওয়াল আঝমাতি ওয়াল হায়বাতি ওয়াল কুদরাতি ওয়াল কিব্রিয়ায়ি ওয়াল ঝাবারুতি। সুবহানাল মালিকিল হাইয়্যিল্লাজি লা ইয়ানামু ওয়া লা ইয়ামুত আবাদান আবাদ; সুব্বুহুন কুদ্দুসুন রাব্বুনা ওয়া রাব্বুল মালায়িকাতি ওয়ার রূহ।’
তবে মনে রাখতে হবে, তারাবি নামাজ বিশুদ্ধ হওয়া বা না হওয়ার সঙ্গে এই দোয়ার কোনও সম্পর্ক নেই। এই দোয়া না পড়লে তারাবি নামাজ হবে না, কোনওভাবেই এমন মনে করা  যাবে না। মূলত এ দোয়ার সঙ্গে তারাবি নামাজ হওয়া কিংবা না হওয়ার কোনো সম্পর্ক নেই।
এ সময় কোরআন-হাদিসে বর্ণিত যেকোনো দোয়াই পড়া যাবে। আলেমদের মতে, তারাবি নামাজে চার রাকাত পর বিশ্রামের সময়টিতে কোরআন-হাদিসে বর্ণিত দোয়া, তওবা,-ইসতেগফারগুলো পড়াই উত্তম।





তারাবি নামাজের মোনাজাতঃ


প্রতিদিন তারাবি নামাজ শেষে দেশের মসজিদগুলোতে একটি দোয়ার পড়ে মোনাজাতের প্রচলন রয়েছে। প্রাচীনকাল থেকেই দেশব্যাপী মসজিদগুলোতে এই দোয়াটি হলো-

اَللَهُمَّ اِنَّا نَسْئَالُكَ الْجَنَّةَ وَ نَعُوْذُبِكَ مِنَ النَّارِ يَا خَالِقَ الْجَنَّةَ وَالنَّارِ- بِرَحْمَتِكَ يَاعَزِيْزُ يَا غَفَّارُ يَا كَرِيْمُ يَا سَتَّارُ يَا رَحِيْمُ يَاجَبَّارُ يَاخَالِقُ يَابَارُّ اَللَّهُمَّ اَجِرْنَا مِنَ النَّارِ يَا مُجِيْرُ يَا مُجِيْرُ يَا مُجِيْرُ- بِرَحْمَتِكَ يَا اَرْحَمَ الرَّحِمِيْنَ

উচ্চারণ : আল্লাহুম্মা ইন্না নাসআলুকাল জান্নাতা ওয়া নাউজুবিকা মিনাননার। ইয়া খালিক্বাল জান্নাতি ওয়ান নার। বিরাহমাতিকা ইয়া আঝিঝু ইয়া গাফফার, ইয়া কারিমু ইয়া সাত্তার, ইয়া রাহিমু ইয়া ঝাব্বার, ইয়া খালিকু ইয়া বার্রু। আল্লাহুম্মা আঝিরনা মিনান নার। ইয়া মুঝিরু, ইয়া মুঝিরু, ইয়া মুঝির। বিরাহমাতিকা ইয়া আরহামার রাহিমিন।

দোয়াটি পড়ার ক্ষেত্রে মনে রাখতে হবে তারাবি নামাজ হওয়া বা না হওয়ার সঙ্গে এর কোনো সম্পর্ক নেই। যেমন তারাবি নামাজের প্রতি চার রাকাত পর পর পড়া দোয়াটির সঙ্গে তারাবি বিশুদ্ধ হওয়ার কোনও সম্পর্ক নেই।

আমাদের সমাজে অনেকে মনে করেন তারাবি নামাজ সঠিক নিয়মে আদায়ের জন্য নামাজ শেষে এই দোয়াটি পড়া আবশ্যক। এমন ধারণা বা বিশ্বাস মোটেও ঠিক নয়।













Our mobile application

বিভিন্ন গল্প, উপন্যাস, কবিতা, এবং মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষারথীদের বিভিন্ন বিষয় এর আপডেট নিউজ প্রদান করা হয়।

এটি আমাদের একটি মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন। এই অ্যাপটি ইন্সটল করে রাখলে আমাদের আপডেট নিউজ গুলো অতি সহজেই আপনার মোবাইল স্ক্রীন এ পেয়ে যাবেন। তাই চাইলে অ্যাপটি ইন্সটল করে রাখতে পারেন।